২৬ অক্টো, ২০১৪

অতিরিক্ত চুল পড়ে? এখনও? আর নয়……

ভাবছেন আর্টিকেলটা পড়ে লাভ হবে কিনা? আশা করি হবে, পড়েই দেখেন না, হতেও তো পারে। চুল তো প্রতিদিনইপড়ে, তবে হ্যাঁ, ১০০-১২৫ টার বেশী পড়া অবশ্যই সমস্যা, তবে তার সমাধানও আছে। এ বিষয়েই আপনার সঙ্গে আলাপ করছি, সাথে থাকুন।
Hair Loss

চুল কেন পড়ে?

  • শতকরা ৯৫ ভাগচুল পড়ার কারণ জিনগত/ বংশগত ।এ কারণে প্রাপ্তবয়স্ক ছেলেদের মাথার মাঝখানের ও কপালের দুই পাশের এবং মেয়েদের মাথার উপরিভাগের ওদু’পাশের চুল পাতলা হয়ে যায়।
  • খুস্কি তো চুলের বিশ্বস্ত শত্রু, চুল তো সে ফেলবেই।
  • অতিরিক্ত শ্যাম্পু করা, স্টাইল করা ও রঙ করা চুলের জন্য ক্ষতিকর।
  • থাইরয়েড হরমোনজনিত বালিভারের সমস্যাজনিত কারণেও চুল পড়তে পারে।
  • কেমোথেরাপি নিলে চুল পড়ে যায়।
  • মহিলাদের মেনোপজ হলে অর্থাৎ মাসিক বন্ধ হয়ে গেলে চুল পড়ে।
  • অতিরিক্ত ডায়েট কন্ট্রোল করছেন ? সাবধান! এতেও কিন্তু চুল পড়ে।
  • ব্যাকটেরিয়া বা ছত্রাক জনিত ইনফেকশনের কারণে চুল কমে
  • চুলের অযত্ন হলে সে কি আর থাকে মাথায়?
  • কেমিক্যাল ব্যবহারেও চুল পড়ে।
  • মানসিক চাপ চুলের উপরেও চাপ তৈরি করে
  • পরিবারের কারো রিউমাটয়েড আথ্রাটিস, হাপানি, প্যারনেসিয়াস অ্যানিমিয়া ইত্যাদি রোগ থাকলে সেই পরিবারের লোকজনের চুল পড়া রোগও হতে পারে।
  • রক্তস্বল্পতা, যেমনঃ আয়রনের অভাবজনিত রক্তস্বল্পতা চুল পড়ার কারণ ।
  • বিভিন্ন রকমের রোগ যেমনঃ ডায়াবেটিস, অটোইমিউন রোগ যেমন- লুপাস, মূত্রনালীর প্রদাহ, পলিসিস্‌টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম ইত্যাদি চুল পড়ার কারণ।
  • নানা ধরনের ওষুধ যেমনঃ জন্মনিয়ন্ত্রিন পিল, এনটি ডিপ্রেসেন্ট, বিটা ব্লকার, কিছু এনএসএআইডি, ইমিউনো সাপ্রেসিভ এজেন্টস ইত্যাদি সেবন করলে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হিসেবে চুল পড়ে যেতে পারে।
  • হঠাৎ করে ওজন কমে যাচ্ছে ? চুলও কমে যেতে পারে।
  • হজমের সমস্যায়ও চুল পড়তে দেখা যায়।
  • প্রয়োজন মতো না ঘুমালে কিন্তু মাথায় চুল খুঁজে নাও পেতে পারেন।
  • গর্ভাবস্থায় চুল পড়তে পারে।
  • বড় কোন অপারেশনের পর চুল পড়তে পারে।
  • ভিটামিন ই কম খেলেও চুল কমতে পারে
  • অতি মাত্রায় ভিটামিন ‘এ’ খাবেন না, চুল কিন্তু পড়তে পারে।
  • অতি কর্মব্যস্ততা চুল পড়ার অন্যতম কারণ।
  • গরমে চুল পড়া বেড়ে যায়।
Hair Loss

কিছু ভুল যা আমরা ঠিক বলেই জানিঃ

  • লম্বা সময় টুপি পড়ে থাকলে চুল পড়া বাড়ে।
  • শ্যাম্পু করলে চুল পড়ে।
  • লম্বা চুল চুলের গোড়ায় বাড়তি চাপ প্রয়োগ করে।
  • কালার বা কন্ডিশনিংয়ের কারণে চুল পড়ে।
  • ম্যাসাজিং করে চুল পড়া বন্ধ করা যায়।
এগুলো কোনটাই সঠিক নয়।
Hair Loss

পারলে ঠেকানঃ

হ্যাঁ, অনেক ক্ষেত্রেই চুল পড়া ঠেকানো সম্ভব। তবে সে জন্যে আপনাকে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবেঃ
  • চুলের গোড়ায় যেন পানি না জমে।
  • চুল এর গোড়াঘেমে গেলে তা তাড়াতাড়িশুকিয়ে ফেলুন।
  • আপনার হেয়ার ড্রায়ার টি কুল ও লো সেটিংস এ রাখুন এবং ফ্ল্যাট আয়রন কম ব্যবহার করুন।
  • একদিন বা দুই দিন পর পরমাথায় শ্যাম্পু দিন।
  • আপনার চুলকে তার স্বাভাবিক রঙের চেয়ে এক বা দুই শেড এর বেশী রঙ করবেন না।
  • নিজের পরিষ্কার ও শুকনো গামছা বাতোয়ালে দিয়ে মাথা মুছবেন।
  • এক বা দুই সপ্তাহ পরপরবা কমপক্ষে মাসে একবার নিজের বালিশের কভার ভালভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন।
  • পরিষ্কার চিড়নী দিয়ে চুল আচড়াবেন, তবে জোরে জোরে নয়।
  • ভেজা চুল বাঁধবেন না, অাঁচড়াবেন না, বেশি টানাটানিও করবেন না।
  • খুব টেনে চুল বাঁধাও ভাল নয়।
  • প্রতিদিন শাক-সবজি, মাছ, ফল, দুধ, ডিম, দই, পনির, ডালইত্যাদি যথেষ্ট পরিমাণে খাবেন, খেয়াল রাখবেন যেন প্রতিদিনের খাবারে জিঙ্ক, ভিটামিন বি, ভিটামিন ডি, ফোলেট, ক্যালসিয়াম ও আয়রন থাকে।
  • দোকানে চুল কাটালে বাসায় এসে শ্যাম্পু করবেন কিন্তু
  • যাদের মাথা শুষ্ক তারা মাথায় কন্ডিশনার ব্যবহার করলে ভালহয়।
  • বৃষ্টিতে মাথা ভেজাবেন না।
  • রাতেপ্রয়োজন মতো ঘুমাবেন।
  • ঐ সব প্রসাধনী থেকে দূরে থাকুন যা আপনার মাথায় অতিরিক্ত তাপ উৎপন্ন করে।

চিকিৎসাআছে কি?

হ্যাঁ, আছে, অবশ্যই আছে, তবে চিকিৎসার আগে কারণটা নির্ণয় করতে হবে। নির্দিষ্ট কারণ শনাক্ত করা গেলে সে অনুযায়ী চিকিৎসা করাতেহবে। মনে রাখতে হবে যে, চুল পড়া প্রতিরোধে চিকিৎসা দীর্ঘমেয়াদী হয়ে থাকে। আসুন জেনে নেই চুল পড়ার কি চিকিৎসা –
  • চুল পড়া রোধ করতে এবং পুনরায় চুল গজাতে5% মিনোক্সিডিল (যা ৫% মিন্টপ টপিকাল লোশন বা সল্যুশন নামেবাজারে পাওয়া যায়)খুবই ভাল একটি ওষুধযা ৯০% ক্ষেত্রেই উপকারী। এই ওষুধ দিনে দুবারব্যবহার করতে হয়।
  • ফাংগাসের কারণে চুল পড়লে অ্যান্টিফাংগাল ক্যাপসুল (যেমনঃ ফ্লুকোনাজল) খেতে হবে আর মাথায় অ্যান্টিফাংগাল শ্যাম্পু(যেমনঃ কিটোকোনাজল যা ডানসেল / নিজোরাল / সিলেক্ট প্লাস ইত্যাদি নামে পাওয়া যায়) সপ্তাহে ২ / ৩ বার দিতে হবে।
  • ট্যাবলেট. ফিনেসটেরাইড ৫ মিঃ গ্রাঃ (যা প্রোনর / প্রসফিন ইত্যাদিনামে পাওয়া যায়) প্রতিরাতে একটাখেলে চুল পড়া অনেকাংশে প্রতিরোধ হয়।এটি প্রায় ৮৮% পুরুষের ক্ষেত্রে চুল পড়ার গতি কমাতে এবং প্রায় ৬৬% পুরুষের ক্ষেত্রে পুনরায় চুল গজাতে সাহায্য করে, তবে গর্ভধারণ করার ক্ষমতা বাবয়স আছে এমন মহিলারাএ ওষুধ সেবন করবেন না।
  • থাইরয়েড হরমোনজনিত সমস্যা, লিভারের সমস্যা, ডায়াবেটিস, অটোইমিউন রোগ, আয়রনের অভাবজনিত রক্তস্বল্পতা, মূত্রনালীর প্রদাহ, পলিসিস্‌টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম ইত্যাদি রোগের কারণে যদি চুল পড়ে তাহলে রোগের চিকিৎসা করলে চুল পড়া কমে যাবে।
  • দেহের প্রদাহ জনিত কারণে বা অটো ইমিউন রোগে চুল পড়লে স্কাল্পে (মাথার চামড়ায়) করটিকোস্টেরয়েড ইনজেকশন দিতে হবে।
  • চিড়নী, ব্রাশ ও অন্যান্য হাত দিয়ে ধরা যায় এমন ডিভাইস যা আলো নিঃসরণ করে, চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
  • শল্য চিকিৎসার নানা পদ্ধতিঃ
১) হেয়ার ট্রান্সপ্লান্টেসন (চুল প্রতিস্থাপন),যাতে মাথার পেছনের অংশ থেকে চুল নিয়েসামনেরঅংশে বসিয়ে দেয়া হয়।
২)স্কাল্প ফ্ল্যাপ্স, যাতে অপারেশনের মাধ্যমে টাক অংশের চামড়া ফেলে দিয়েচুলযুক্ত অংশ সে জায়গায় জোড়া লাগানো হয়।
৩) স্কাল্প রিডাকশন, যাতেমাথার টাকের অংশের চামড়া কেটে কমিয়ে ফেলা হয়।

আপনার data recover সফট দিয়ে কি pan drive/memory card থেকে data recover করা যাচ্ছে না, তবে নিন Card Recovery সফটি(registration key সহ)!!

আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি Card Recovery নামক  data recover সফটি। নেটে অনেক ধরনের data recover সফট পাওয়া যায়। কিন্তু সেগুলোর বেশিরভাগ দিয়েই pan drive/ memory card এমনকি computer থেকেও ঠিকভাবে data recover করা যায় না। এজন্য আমি আপনাদের জন্য দিচ্ছি Card Recovery নামক  data recover সফটি। যার দারা আপনি pan drive/ memory card/computer থেকে data recover করতে পারবেন। প্রথমে নিচের লিঙ্ক থেকে সফটা ডাউনলোড করে নিনঃ
1
তারপর rar ফাইলটা extract করুন। এখন সফটা setup দিন। সফটা রান করে help থেকে enter registration key তে যান। এখন registration key দিয়ে সফটা active করুন।
ধন্যবাদ।

২১ অক্টো, ২০১৪

আপনি কি ড্যান্ড্রয়েড ব্যবহার কারি?? মনে হয় আপনি তহলে এই পোষ্টটিই খুজতেছেন

মোবাইল Operating System হিসাবে Android এর প্রতিদ্বন্দ্বী নেই । তাই আজ Android ফোন Root, Unroot, Flash, Stock Room Install, Frameware Update করা দেখাব আমি । আমার এ সম্পর্কে জানার জ্ঞান খুবই সীমিত, তাই পোস্টে ভুল থাকবেই, আশা করি এটা তেমন একটা আমলে নিবে

Android একটা ফোন (Samsung-GT-s5282) কিনার পর যখন দেখলাম আজেবাজে এই সেই application দিয়ে ফোন ভর্তি, যা ফোনকে স্লো করে রাখে, আর  Always RAM এর ৮০%-৮৫% Use হয়ে পড়ে থাকে, তখনই মূলত ফোনটা ROOT করে ওইসব ও-প্রয়োজনী Application রিমুভ করার জন্যই আমি আমার ফোনটা ROOT করি । ROOT করার পর ও-প্রয়োজনী Application  রিমুভ করায় কি হল জানি না, তবে ভাল একটা ফল পেলাম RAM useing আর ব্যাটারি’র স্থায়িত্ব এর ক্ষেত্রে । ও-প্রয়োজনীয় সেই সব Application যেহেতু ব্যবহার হচ্ছে না, তাই RAM free থাকে, Always Use হয় ৪০%-৫০% ! কিন্তু জানেন, সেই সুখ বেশী টিকল না, কি করলাম? আরও বেশী লাভের আশায় বড় সাইজ দেখে কয়েকটা System FileDelete করে দিলাম :O অতি লোভে তাঁতি নষ্ট, তাই যা হওয়ার তাই হল । ফোনটা সেই যে অফ হল, অন তো হয় না :( :cry:
তার পরের গল্পটা আরও কষ্টের, দয়াল বাবা Google এ মাথা বেঁধে লেগে গেলাম, কিন্তু এই সমস্যার সহজ সমাধান নেই । যা আছে, সেটা হল এই- নতুন করে Stock Room Install দিতে হবে । মানে ফোন ফ্ল্যাশ… :( কিন্তু আমার কাছে তো Frameware নেই :O ভাল মানের Fremeware Download এর সাইট ও পাচ্ছিলাম না, আর দয়াল বাবার সার্চক্রীত রেজাল্ট দেখে দেখে ভাল একটা সাইট এর অনুকরণে Odin নামক একটা সফটওয়্যারের সাহায্যে Stock Room re-Install করে সেই যাত্রায় রক্ষা পেলাম :D কিন্তু যাত্রার অনবদ্য অভিজ্ঞতা নিজের মাথায় ভাল করে পুরে নিলাম । আর সেটাই আজ সুন্দর ভাবে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব ! জানি না কতটুকু সুন্দরভাবে লিখতে পারব, তার পরও চেষ্টা করলাম… তাতে তো দুষ নাই? কি বলেন? :D

ডিভাইস ROOT করা :
আপনার ফোন কি ভাবে ROOT করবেন, সেটা নিয়ে একবার টেকটিউনে একবার সার্চ দিন । আশা করি এত রেজাল্ট পাবেন, সেখান থেকে ভাল ভাবেই আপনার ফোনটি ROOT করতে পারবেন, কিন্তু এর পরও আমার খুঁজে পাওয়া ROOT করার সিস্টেমটা Share করছি-

প্রথমে Impector নামের software টি Dawnload করে নিন —>> https://cydia.saurik.com/api/latest/2  [Direct Download]

এইবার মন দিয়ে পড়ুন । প্রথমে আপনার ফোনের Driver টা PC তে Install দিন । যদি Driver খুঁজে পেতে সমস্যা হয়, তাহলে কমেন্টে বলবেন, আমি চেষ্টা করব ভাল Download Link দিতে । Driver Install দেয়ার পর ফোনটি Data Cable এর সাহায্যে PC তে Connect করুন । নিচের ছবির মত উইন্ডো আসবে-

এবার আপনি RAR ফাইল থেকে নিচের ছবির মত Impector নামক Softwere টি Run করুন, এবং “Start” এ ক্লিক করুন ।

সব কিছু টিকটাক থাকলে নিচের ছবির মত উইন্ডোতে কিছু  Installing Command দেখবেন-

সব শেষে আবার প্রথম লেখাটা আসবে, তার মানে আপনার ফোনটি এখন ROOT করা ! :D কি বিশ্বাস হল না?
আপনার ফোনটি Successful ভাবে ROOT হয়েছে কি না, এ জন্য নিচের APK টা install করে Chack করে নিন ।
APK Link—>> http://www13.zippyshare.com/d/83719607/69535/Root%20Checker%20Pro.apk   [Direct Download]

শেষ হয়ে গেল ROOT করার কাজ, এখন চাইলে ভাল মানের একটা Uninstaller দিয়ে ও-প্রয়োজনী Application রিমুভ করে নিতে পারেন । ও ভাল কথা, রিমুভ করার আগে Backup রাখতে ভুলবেন না… তা না হলে আমার মত ভুগতে হবে । Backup রাখা ও Uninstall এর জন্য নিচের লিঙ্ক থেকে APK টা নামিয়ে নিতে পারেন, আমি এটাই Use করি ।
APK Link—>> http://www38.zippyshare.com/d/18701808/17549/Root%20Uninstaller%20Pro%20v.4.0.apk   [Direct Download]

শেষ হল ROOT এর সাতকাহন ! :D

Unroot, Flash, Stock Room Install, Frameware Update করা :
আমার মতে Unroot, Flash,Stock Room Install, Frameware Update সবই এক সুতায় বাঁধা । আপনি টিউনটা পড়ছেন, So আপনি টেকটিউনের Membar না হউন, অন্তত Visitor তো ? So আপনি কেন এর যেকোন একটা কাজের জন্য মোবাইল সার্ভিসিং সেন্টারে যাবেন ??? চেষ্টা করুন, আপনি ও পারবেন । আমি পারব না বলে বসে থাকলে সত্যিই আপনি পারবেন না, আপনাকে চেষ্টা করতে হবে । আর টেকটিউন শিখার জায়গা, এখানে শিখতে আসলে আপনি ফিরত যাবেন, এটা টিটির কেও মানবে না । টিটির সাম্প্রতিক একটা জরিপে দেখেছিলাম দিনের শুরুতে বেশির ভাগ মানুষ ফেসবুক Chack করে, Than টেকটিউন :D আমার মনে হয় যারা টেকটিউন কে মনের মত ভালবাসেন, যারা প্রযুক্তি-কে ভালবাসেন, তারা আগে টিটি Chack না করে শান্তি পান না :D anyway, কাজের কথায় আসি । Unroot, Flash, Stock Room Install, Frameware Update এর যেকোন একটি করতে নিচের ধাপগুলু অনুসরন করুন, আশা করি নিরাশ হয়ে ফিরবেন না :D :)

কি কি প্রয়োজন হবে ?
১- ফোনের Driver,
২- Odin নামক Software
৩- আর আপনার ফোনের Stock Room বা Frameware

প্রথমে Odin Download করে নিন –>> http://www.mediafire.com/download/90plr3qc0kbckl2/Odin307.zip  [Direct Download]

এবার আপনার ফোনের নাম model লিখে দয়াল বাবা Google এ সার্চ দিয়ে Frameware টা নামিয়ে নিন । অথবা আপনার ফোনের নাম মডেল লিখে কমেন্ট করুন, আমি আপনার Device এর Frameware এর লিঙ্ক দেয়ার Try করব ।

কাজ শুরু করে দেই, কি বলেন ? খুব সাবধান, কাজে উল্টাপাল্টা হয়ে বা বিদ্যুৎইক গোলযোগের জন্য যদি আপনার Device টি ব্রিক বা
স্পট ডেড হয়, এ ক্ষেত্রে আমাকে কোন দায়ী করবেন না ।

প্রথমে আপনার ফোনটি অফ করে নিন, Than অন করার সময় Vol Down+Home+Power বাটনে ধরতে হবে, যার ফলে ফোন Downloading Mode এ অন হবে । কিন্তু এটা আমার ফোনের Downloading Mode এ যাওয়ার পদ্ধতি, Brand অন্যটা হলে এটা পরিবর্তনীয়, কিন্তু আপনি যদি আপনার ফোনের Downloading Mode যেতে না পারেন, তাহলে কমেন্ট করুন । আমি বলে দিব ইনশাআল্লাহ্‌ । Anyway, নিচের ছবিতে দেখুন আমার Device এ আমি Downloading Mode এ গেছি-

Odin ওপেন করুন । আর আপনার ফোনটি Data Cable এর সাহায্যে PC তে Connect করুন এবার নিচের ছবির দিকে তাকান-
1.  Auto Reboot এ টিক বসিয়ে ক্লিক করুন ।
2. F.Reset Time এ টিক বসিয়ে ক্লিক করুন ।
3. দেখুন ফোন Add হয়েছে বলে বার্তা দেখাচ্ছে ।

4. এবার PDA তে ক্লিক করুন-

PDA তে ক্লিক করার সাথে সাথে Open নামে একটা উইন্ডো ওপেন হবে ।
5. আপনি আপনার ফোনের জন্য Dawnload করা Fremeware বা Stock Room এর Location এ গিয়ে MD5 ফাইল-টা
সিলেক্ট করুন ।
6. এবং Open এ ক্লিক করুন ।

এবার লক্ষ করুন, PDA তে MD5 ফাইলটা লোড দেয়ার পর কিছু সময় লাগবে, এমনকি Program “Not Responding” ও
Show করতে পারে । কিন্তু Program ক্লোজ করবেন না, ২-৩ মিনিট Wait করুন, একটু পরে সব টিকটাক হয়ে যাবে ।

7. এবার “Start” এ ক্লিক করুন ।

দেখুন আবার লোডিং শুরু হয়েছে-

আর অন্য দিকে ফোনে ও Downloading হচ্ছে, মানে Load হচ্ছে-

কিছু সময় পর নিচের ছবির মত বার্তা Show করে “Reset” লেখা উঠবে-

পরে ফোনে এ রকম একটা লোডিং হয়ে ফোনটি Restart হবে ।

অপেক্ষা করুন, সবশেষে কত সময় লাগল তার হিসাব সমেত “Pass” লেখা উঠবে-

আপনার কাজটি যদি ফ্রেমওয়ার Update হয়, তাহলে আপনার কাজ শেষ । দেখুন আপনার Download ক্রিত Fremeware Install
হয়ে নতুন কিছু পরিবর্তন হয়েছে । আর যদি Unroot বা  Flash করার উদ্দেশে কাজটি করে থাকেন, তাহলে আপনাকে আরও ছোট্ট একটা
কাজ করতে হবে । সেটা হল ফোনটা আবার অফ করুন, আগে Downloading Mode যাওয়ার জন্য Vol Down+Home+Power
বাটন ধরেছিলেন না? এবার আপনাকে Vol UP+Home+Power একত্রে ধরতে হবে । একটু wait করুন, দেখবেন PC’র BOIS মেনুর
মত একটা মেনু এসেছে । আপনি ভলিউম কী’র সাহায্যে “Wipe data/factory reset” এ যান-

এখন Home কী-তে prass করুন, দেখবেন ৫ বার “No” than একবার “Yes — Delete all user data” লেখা আরও
একটা পেজ আসবে, আপনি “Yes — Delete all user data” এ প্রেস করুন Home বাটনের সাহায্যে ।

এখন  “Reboot System Now” এ প্রেস করে ফোনটি রিস্টার্ট করে নিন :D কাজ শেষ বস…
মার্কেট থেকে কিনার পর প্রথম অন করার সময় যে সমস্ত কাজ করেছিলেন, মানে Language সেট, Google ID Login Or
Create, Samsung ID Log-In Or Create Etc Etc… এগুলো সম্পন্ন করে ধীর হয়ে বসে পড়ুন


পোষ্ট টি টেকটিউন্স থেকে সংগৃহিত লিংটা মনে নাই তাই দিবার পারলামনা আসা করি সকলের কাজে আসবে

১৩ অক্টো, ২০১৪

পিসি/ল্যাপটপে পেনড্রাইভের ব্যবহার বন্ধ করার উপায়

বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন? আশা করি আল্লাহ্‌ তালার রহমতে সবাই ভালো আছেন। আজ আপনাদের জানবো কীভাবে পিসি/ল্যাপটপে পেনড্রাইভের ব্যবহার বন্ধ করা যায়।
বর্তমানে দেখা যাচ্ছে আপনার অনুমতি ছাড়াই আপনার বন্ধু/কাছের লোক আপনার পিসি/ল্যাপটপে পেনড্রাইভ/কার্ড রিডার ঢুকিয়ে ইচ্ছামত ফাইল আদান প্রদান করছে যার ফলে আপনার অনেক গোপণীয় ফাইল চুড়ি বা আপনার পিসি ফাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আপনার প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার বা ফাইল হারাতে হচ্ছে। তবে ছোট একটি কাজ করলে আপনার পিসিতে আর কেউ পেনড্রাইভ/কার্ড রিডার ঢুকালেও তা আর সো করবে না। তখন যে পেনড্রাইভ ঢুকিয়েছে সে ভাববে তার পেনড্রাইভটি নষ্ট হইছে।
প্রথমে Start থেকে Run এ গিয়ে কমেন্ট বক্সে Regedit লিখে এন্টার চাপুন। নিচের চিত্রের মত একটি  উইন্ডো ওপেন হবে। আপনাদের সুবিধারতে লাল চিহ্ন দিয়ে মার্ক করে দেওয়া হল।এখন ৩ নাম্বার HKEY_LOCAL_MACHINE ক্লিক করে System যান সেখান থেকে Current Control Set  Services গিয়ে একেবারে নিচের দিকে USBSTOR এ গিয়ে Start ওপেন করে ভ্যালু ৩ থাকলে ৪ করে দিন। আপনার কাজ শেষ এখন পেনড্রাইভ লাগিয়ে দেখুন পিসিতে আর সো করছে না।
আবার যখন পেনড্রাইভ/কার্ডরিডার ব্যবহারের প্রয়োজন হবে তখন ভ্যালুটাকে আবার ৩ করে দিলেই আবার আগের মত পেনড্রাইভ ব্যবহার করতে পারবেন।

৯ অক্টো, ২০১৪

অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলে মাল্টি টাস্কিং ব্যবহার করুন

অনেকেই চান অ্যান্ড্রয়েড ফোনে এক সাথে একই স্ক্রিনে একাধিক কাজ করতে চায়, তবে সেটা সাধারণ ভাবে সম্ভব নয়। তাই দেখাব আপনি কিভাবে একই সাথে একই স্ক্রিনে ভিডিও গান, ছবি, সহ আরও অনেক কিছুই চালিয়ে কাজ করতে পারেন । আপনার অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে একই সাথে একাধিক কাজ করতে বা দেখতে আপনাকে যা করতে হবে তা হচ্ছে, আপনার ডিভাইস অবশ্যই রুট করা থাকতে হবে। তবে কিছু কিছু ডিভাইসে রুট ছাড়াও করা যায়। প্রথমেই আপনাকে নীচের লিংক থেকে অ্যাপ সমূহ ডাউনলোড করে নিতে হবে ES File Explorer File Manager ও Multitasking Pro v1.08 Apk এবার আপনাকে ES File Explorer File Manager ইন্সটল করে নিতে হবে আপনার অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলে । এবার Multitasking Pro v1.08 Apk ফাইল কে ক্লিক করে এটি ইন্সটল করে নিন। আপনার ডিভাইসে মাল্টি টাস্কিং অ্যাপ ইন্সটল হয়ে গেলে আপনি আপনার মাল্টি টাস্কিং অ্যাপটি ক্লিক করে অ্যাপ চালু করুন সেখানে নীচের ছবির মত অনেক অপশন দেখা যাবে, সবার উপরে থাকা মাল্টি টাস্কিং এর ঘরে
ক্লিক দিলেই আপনার নটিফিকেশান বারে একটি নটিফিকেশান আসবে । এবার নীচের ছবির মত সব কয়টি ঘরে ক্লিক দিয়ে দিন। এখানে আরও অনেক অপশন আছে যার সাহায্যে আপনি অ্যাপ কে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। এবার অপশন থেকে বেরিয়ে আসুন।

আপনার ডিভাইসের ডানে কিংবা বামে মাল্টি টাস্কিং অ্যাপ হাইড আছে, আপনি যখনি ডানে কিংবা বামে সোইয়াইপ করবেন তখন এটি বেরিয়ে আসবে । একাধিক কাজ এক সাথে একই স্ক্রিনে করতে চাইবেন তখন ডিভাইসের ডান দিকের কোণায় কিংবা বাম দিকের কোণায় আঙ্গুল দিয়ে সোয়াইপ করুন, মাল্টি টাক্সিং অ্যাপ এর অপশন বেরিয়ে আসবে নীচের ছবির মত। এখান থেকে আপনার ইচ্ছে মত
প্রোগ্রাম চালু করুন।
Multitasking Pro
ব্যাস হয়ে গেলো এখন থেকে একই সাথে একই ডিসপ্লেতে গান শুনুন, ভিডিও দেখুন,

অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলের নোটিফিকেশন দেখতে পাবেন আপনার পিসিতেই

অনেক সময় কাজের ব্যস্ততার মাঝে মোবাইলের নোটিফিকেশন দেখতে পারি না আর তাই আপনার সময় বাচিয়ে আপনার পিসিতেই মোবাইলের সব নোটিফিকেশন দেখতে পারবেন । যাহোক, প্রথমে আপনাকে যা করতে হবে সেটা হচ্ছে, গুগল প্লে হতে PushBullet অ্যাপটি ইন্সটল করতে হবে। তারপর অ্যাপটি ওপেন করে গুগল অ্যাকাউন্ট দিয়ে সাইন-ইন করতে হবে। আপনি যে কোন গুগল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে পারেন। তবে ২টি আলাদা মোবাইলের PushBullet এ আপনাকে ভিন্ন গুগল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে হবে। নিচের চিত্রে নিয়ম অনুসরণ করে ‘Notification Sharing’ অপশনটি অন করতে হবে এবং অ্যান্ড্রয়েড সেটিংস মেনু হতে ‘Notification Mirroring’ সার্ভিসটি চালু করতে হবে। এটি PushBullet কে আপনার অ্যান্ড্রয়েড নোটিফিকেশনের অ্যাক্সেস দিবে।

এরপর আপনাকে Google Chrome থেকে সেটিং এ গিয়ে Extension হতে PushBullet extension ইন্সটল করতে হবে। Google Chrome টুলবার হতে PushBullet আইকনে ক্লিক করে গুগল অ্যাকাউন্ট দিয়ে সাইন-ইন করুন । এখন আপনার অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে নোটিফিকেশন আসার সাথে সাথেই তা আপনার পিসিতেই দেখা যাবে। কিছুক্ষণ পর পর PushBullet নোটিফিকেশনগুলি আড়াল করে দিবে, কিন্তু তা Google Chrome এ নোটিফিকেশন সেন্টারে থেকে যায়। এগুলি দেখার জন্য আপনাকে সিস্টেম ট্রে হতে ‘Notification Center’ আইকনে ক্লিক করতে হবে। PushBullet কেবল নোটিফিকেশন শুধু যে দেখা তা নয় এর সাহায্যে বিভিন্ন ফাইল আদান-প্রদান করতে পারবেন । PushBullet এটি ডাউনলোড করতে এই লিংকে ক্লিক করেন ।

জেনে নিন ফটোগ্রাফির কিছু প্রফেশনাল টিপস এবং রুলস আর এই ঈদে চমৎকার সব ছবি তুলে চমকে দিন বন্ধুদের!!!

বাংলাদেশের প্রথম এবং সবচেয়ে বড় ফটোগ্রাফি ব্লগ এবং অনলাইন কমিউনিটি বাংলা ফটোগ্রাফি স্কুল এর পক্ষ থেকে সবার জন্য ঈদের স্পেশাল এক ফটোগ্রাফি টিউন। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।

ফটোগ্রাফি মূলত পুরোটাই নিজের সৃষ্টিশীলতার উপর। সবকিছুর উপর এখানে নিজের ভালোলাগাটা। তবুও কিছু রুলস জানা উচিত। কারন রুলস জানলেই আপনি রুলস ভাঙতে পারবেন। বুঝতে পারবেন কেন কোন রুল কাজে লাগে। রুলস ফটোগ্রাফারের সুবিধার জন্যই।
নিচে ফটোগ্রাফির কিছু বেসিক রুল দেয়া হলো।
আপনার সাবজেক্টকে যতটা সম্ভব সহজ ও সাবলিল রাখুনঃ
আপনার সাবজেক্টকে বা যার ছবি তুলবেন, তাকে যতটা সম্ভব সহজ ও স্বাভাবিক থাকতে বলুন। তাকে স্বাভাবিকভাবেই হাসতে, খেলতে বা চলাফেরা করতে বলুন। তাকে বলুন আমি লাইট টেস্ট করার জন্য কিছু টেস্ট শট নিচ্ছি। তিনি তখন স্বাভাবিকভাবে পোজ দিবেন। তখনি আপনি  বিভিন্ন এঙ্গেল থেকে ছবি তুলে নিবেন।
সরাসরি সূর্যের আলোতে ছবি তুলবেন নাঃ 
সরাসরি সুর্যের আলোতে ছবি তুললে ছবিতে আলোছায়ার পার্থক্য অনেক বেশী হয়। একারনে অনেক সময় ছবি জ্বলে যায়। ছবি তোলার জন্য সূর্য ওঠার পরের সময় এবং বিকালবেলা উপযুক্ত। আকাশ মেঘলা থাকলেও সুন্দর ছবি তুলতে পারবেন। কারন ওই সময় ব্যালান্সড লাইট পাওয়া যায়।
চোখে ফোকাস করুনঃ
পোর্ট্রের্ট ফটোগ্রাফিতে সাবজেক্টের চোখ হলো একটি প্রধান বিন্দু। পোর্ট্রের্ট ফটোগ্রাফির ফোকাস পয়েন্ট হলো চোখ। তাই চোখে ফোকাস করলেই সবচেয়ে সুন্দর ছবি পাওয়া যায়।
Less is Best:
সাধারন ফটোগ্রাফির জন্য বেশী জাকজমকপূর্ন জায়গা বা ড্রেসের প্রয়োজন নেই। প্রয়োজন নেই স্টুডিও লাইটিং এর মত দামী সরঞ্জামেরও। সাধারন জীবনের ফটোগ্রাফির জন্য সিমপ্লিসিটিই বেষ্ট। সাধারণ প্লেস, ড্রেস বা সাধারন পোজও একটা ছবিকে অসাধারন করে তুলতে পারে।

ফটোগ্রাফি শিখতে এবং আপনার ফটোগ্রাফির জ্ঞানকে আরো সমৃদ্ধ করতে ঘুরে আসুন বাংলাদেশের প্রথম এবং সবচেয়ে বড় ফটোগ্রাফি ব্লগ  www.banglaphotographyschool.com । নিজে ফটোগ্রাফি শিখুন। অন্যদেরও শিখতে সাহায্য করুন।

সবাইকে ধন্যবাদ।

এখন থেকে অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল দিয়ে এপিকে APK ফাইল এডিট (Edit) করেন

আপনারা সকলেই কেমন আছেন ? আসা করি মহান আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন । আজ আমি একটি অ্যান্ড্রয়েড App শেয়ার করছি APK Editor Pro তাও আবার প্রো-ভার্সন । এটি দিয়ে আপনি সহজেই Apk ফাইল এডিট (Edit) করতে পারবেন । এটি ব্যবহার তেমন কঠিন কাজ নয় । তবু কয়েকটি ছবি দিচ্ছি যা দেখে সহজেই App এডিট (Edit)  করতে পারবেন । প্রথমে App টি ওপেন করুন এরপর Select an Apk File ওপেন করুন । নিচের চিত্রের মত ঃ
itbloa.blogspot.com
তারপর Resource ওপেন করুন । নিচের চিত্রের মত ঃ
itbola.blogspot.com
এখন Drawable ওপেন করলে আপনি Apk ফাইলের পিকচার, এবাউট, লিঙ্ক ইত্যাদি পরির্বতন করতে পারবেন ।
itbloa.blogspot.com
এরপর Save করে বের হয়ে আসেন এবং ইন্সটল করুন । APK Editor Pro ডাউনলোড করতে এই লিংকে ক্লিক করেন । ভুল হলে ক্ষমার চোখে দেখবেন । ভাল থাকবেন । 

অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলে ব্যবহার করুন রিসাইকেল বিন

কম্পিউটারের জন্য রিসাইকেল আছে । এই কম্পিউটারের রিসাইকেল বিন থেকে ভুল করে ডিলিট করে দেওয়া ফাইল আবার রিকোভারি করে আনা যায় । কিন্তু অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলে এমন কোন রিসাইকেল বিন না থাকায় এখানে ডিলিট করা ফাইল পুনঃউদ্ধার করা যায় না । অ্যান্ড্রয়েডের এই সমস্যা দূর করতে এসেছে Dumpster – Recycle Bin । এটি অ্যান্ড্রোয়েডের রিসাইকেলবিন । প্রথমেই এখান থেকে Dumpster – Recycle Bin ডাউনলোড করে নিন। তারপর স্বাভাবিক নিয়ম অনুসারে ইন্সটল করে নিন । এখন Dumpster – Recycle Bin এর অপশন বাটন ক্লিক করে নিচের চিত্রের মতো আসবে এটি থেকে কোন ফাইলগুলো পুনঃউদ্ধার করতে চান সেটি নির্ধারণ করে দিন ।
unnamed2
এই অপশন থেকেই আপনি আপনার ডিলিট করা ফাইল কতদিন সংরক্ষণ করতে চান তা
নির্ধারণ করে দিতে পারবেন । অ্যাপ ইন্সটলের পর আপনার ডিলিট করা ফাইল সার্চ দিন । যেটিকে উদ্ধার করতে
চাচ্ছেন সেই ফাইলের উপর ট্যাপ করে হোল্ড করুন । তারপর রিস্টোর দিন।

ফটোশপের এ টু জেড বাংলা টিউটোরিয়াল – Bangla Tutorial




ফেসবুকে প্রাই মেসেজ পাই ফটোশপের কাজ শিখানোর জন্যে, একা মাষুন হওয়াই ও কাজের ব্যস্তায় কাউকে কাজ শিখানোর সময় হয়ে উঠে না । তছাড়া যারা ফটো এডিটিং এবং গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে চান তরা দেশের বিভিন্ন জায়গাতে অবস্থান করায় কারো সাথে রেগুলার দেখাও হয়না। তাই মাস তিনেক আগে এমন একটি টিউটোরিয়াল বানানোর কাজ শুরু করি যাতে ফটোশপ সি এস ৬ এর সব কিছুই স্টেপ বাই স্টেপ দেখানো থাকবে। দীর্ঘ তিন মাস ধরে কাজ করেও টিউটোরিয়াল টি বানানো শেষ করতে পারিনি তাই ঈদের ছুটিকেই কাজে লাগালাম ঈদের চার দিন আগে থেকে শুরু করে ঈদের দিন সহ ঈদের পঞ্চম দিন পর্যন্ত টানা রাত দিন কাজ করে টিউটোরিয়ালটি বানানোর কাজ শেষ করলাম।
টিউটোরিয়ালটিতে ফটোশপের প্রত্যেকটি বিষয় স্টেপ বাই স্টেপ আলোচনা এবং প্রাকটিক্যালি দেখানো হয়েছে। টিউটোরিয়ালটি যারা প্রফেশনালী ফটো এডিটর-গ্রফিক্স ডিজাইনর হতে চান তাদের জন্য। যাঁরা বেসিক লেভেল থেকে শুরু করতে চান তাদের জন্য প্রত্যেকটি টুলস অপশন এর ব্যবহারিক কাজ স্টেপ বাই স্টেপ দেখানো হয়েছে এবং সব ধরনের গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েভ ডিজাইন, এনিমেশন, পেইনটিং, ফটো এডিটিং কিভাবে করতে হয় সেটি ভিডিও টিউটোরিয়াল একারে দেখানো হয়েছে, একই সাথে যাঁরা ইতি মধ্যে ফটোশপের কাজ জানেন কিংবা সরাসরি কাজ কিভাবে করতে হয় জানতে চান কিংবা সখের বসত কাজ শিখতে চান তাদের জন্যও প্রাকটিক্যালি ভিবিন্ন ক্রিয়েটিভ কাজ এবং চিন্তা করে আরো সুন্দর ডিজাইন কিভাবে করতে হয়, টিউটোরিয়ালে করে দেখানো হয়েছে। টিউটোরিয়াল গুলোতে ভিবিন্ন ডিজাইনের ওয়াল্ড ওয়েড যে নাম গুলো প্রচলিত সেই নাম ব্যবহৃত হয়েছে। যা ফ্রিল্যান্সারদের ক্লায়েন্টের চাহিদা পূরণ ও বুঝতে সাহায্য করবে।
শিক্ষার্থীদের সুবিধার স্বার্থে ভিডিও প্লেয়ার, ফ্রন্ট, ফটোশপ সি এস ৬ সফটয়্যার সহ প্রত্যেকটি টিউটোরিয়ালের সাথে টিউটোরিয়াল অনুশীলনের প্রয়োজনীয় উপকরণ দেওয়া হয়েছে
টিটোরিয়ালটিতে কিছু ডিজাইন আছে যা বিভিন্ন মাল্টিপল কালার দিয়ে হিবি-জিবি আকারে করা যা শিক্ষার্থীদের খুব সহজেই যে কোন প্রকার ডিজাইন করতে সাহায্য করবে।
টিউটোরিয়ালটির কিছু ট্রেইলর দেখুন
>>See Video Trailer https://www.youtube.com/user/banglatutorialDP
>>Black and Whate with Color https://www.youtube.com/watch?v=yxKs1FP34Gg
>>Animation https://www.youtube.com/watch?v=mVn2u-F2-nE
>>Colorize a Black and White Photo https://www.youtube.com/watch?v=WxzLiBZaCaA
>>Poster Design https://www.youtube.com/watch?v=lLy4VtFVe0I
>>Create shadow and reflection https://www.youtube.com/watch?v=0EF_AafnLdI
>>Photo retouching https://www.youtube.com/watch?v=bvfE0GNqf3g&list=UULXe1VyfPF1TdacDPejBC5g
>>See More https://www.youtube.com/channel/UCLXe1VyfPF1TdacDPejBC5g
টিটোরিয়ালটি সংগ্রহ করতে : >>ভিজিট করুনhttp://rokomari.com/book/90529
টিটোরিয়ালটিতে যা থাকছে:
1 What is Photoshop CS6:
—-0 Color
–TOOLS and Strat
2 Photoshop Workspace:
— 1 The Photoshop workspace
— 2 Organizing Photoshop Panels
— 3 Creating User-Generated Workspaces
— 4 Preset migration and sharing
3 Viewing and Zooming Images:
— 1 Changing the Photoshop view
— 2 Working with the Zoom tool
4 Adobe Bridge:
— 1 What is Adobe Bridge CS6
— 2 Bridge 101
5 Layers:
— 1 Layers 101
— 2 Exploring layer basics
— 3 Aligning Image Layers
— 4 Backgrounds vs Layers
— 5 Merging Layers
— 6 Blending Modes 101
6 Image Adjustments:
— 1 Fixing problems automatically
— 2 Auto Corrections
— 3 The Power of Adjustment Layers
— 4 Using Adjustment Layers A Basic Workflow
— 5 Levels 101
— 6 Dodge – Burn and Sponge 101
— 7 Working with Dodge and Burn
7 Cropping and Transforming:
— 1 Using the Crop tool
— 2 Understanding Resize vs. Resample
— 3 Correcting Perspective
— 4 Lens-aware adjustments
— 5 Making non-destructive transformations with Smart
8 Retouching:
— 1 Using Content-Aware Patch
— 2 Using Content-Aware Move and Extend
— 3 Removing unwanted details with Content-Aware Fill
9 Camera Raw:
— 1 Enhancing Raw Images
— 2 Camera Raw 7 plug-in
— CR2 file
10 Selecting Parts of an Image:
— 1 Selection 101
— 2 Selecting Areas of a Photo
— 3 Basic selection techniques and options
— 4 Selecting soft edge objects with refine edge
— 5 Adjusting Content Within a Mask
11 Filters:
— 1 Overview of filters
— 2 Applying Filters nondestructively using Smart Filt
— 3 Sharpening an image with Unsharp Mask
— 4 Using the new three-part Blur Gallery
— 5 Blur gallery:
12 Sharing and Printing Photos
— 1 Saving for Digital Sharing
— 2 Presenting photos in a slideshow
— 3 Creating contact sheets
13 Type – Adding Text to images:
— 1 Type 101
14 Painting and Drawing:
— 1 Brushes 101
— 2 Working with vector-based shape layers
15) 3D Images:
— 1 Creating 3D type with streamlined controls
16 Video:
– 1 Intuitive video workflow
17 Advanced Tutorials:
— 1 Understanding pixels
— 2 Understanding resolution
18 Practical Tutorial :
— 1 Filter and Plug-ins
— 2 Background Remove
— Animation
— Banner Design
— Web Design
— Web Icon and Button design
— Black and White with Color – BWC
— Business Card Design
— Color Correction
— Create shadow and reflection
— Image manipulation
— image re-sizing
— Logo Design
— Photo retouching
— Photo-editing
— Product Image Editing
— T-shirt Design
— Watermarking and Watermark Removal